১. পানি পান: ভ্রমণের সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক হাইড্রেশন রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনাকে শারীরিক সচেতন রাখতে সাহায্য করতে পারে।
২. স্বাস্থ্যকর খাদ্য: ভ্রমণে হোটেল বা রেস্টুরেন্টে খাওয়ার আগে, খাদ্যের পরিস্থিতি দেখে নিন। নিজের খাদ্য নিজে চিহ্নিত করতে পারেন ও স্বাস্থ্যকর বা অস্বাস্থ্যকর খাদ্য বাছাই করতে সাহায্য করতে পারেন।
৩. সঠিক ওষুধ এবং টিকা: ভ্রমণের আগে আপনার কোনো টিকা আছে কিনা এবং ভ্রমণের জন্য প্রয়োজন হলে যেকোনো প্রয়োজনীয় ওষুধ নিতে হতে পারে। উপযুক্ত ওষুধের জন্য আপনি একজন চিকিৎসকে দেখাতে পারেন।
৪. ব্যাকপ্যাক ও প্যান্ডেমিক প্রস্তুতি: আপনি যদি রোগ জন্য কোনো চিকিৎসকের পরামর্শের অধীনে থাকেন, তাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং অপরিস্থিতির জন্য প্রয়োজনীয় উপায়ে অগ্রীম ব্যবস্থা নিন।
৫. স্বাস্থ্যকর শারীরিক ক্রিয়াকলাপ: ভ্রমণের সময়ে স্বাস্থ্যকর ক্রিয়াকলাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হোটেলে থাকা প্রয়োজনে বা প্রাকৃতিক সান্নিধ্যে থাকার সময়ে, নির্দিষ্ট সময়ে হাঁটা বা অন্যান্য শারীরিক কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীর ভার্গ্য থাকতে সাহায্য করতে পারে।
এই সব টিপস মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, ভ্রমণকে সুরক্ষিত এবং আনন্দমূক করতে।



